Ads

একটি বাসর রাতের গল্প।

একটি বাসর রাতের গল্প।
- এহেম এহেম ( স্বামীর শুকনা কাঁশি)
- বউয়ের একটু নড়ে চড়ে বসা।

- আমি শুনছি স্বামীরা বাসরঘরে ঢুকলে বউরা পা
ছুয়ে সালাম করতো।



- জ্বী। আমার মাও করছিলো। আমার আব্বু ৫০০ টাকা

সেলামিও দিয়েছিলো।
- আমিও তো টাকা দিতাম।
- আপনার পাঞ্জাবির পকেট নাই আমি দেখছি।
- পায়জামার ছিলো তো।
- ওহ্ নো! এখুনি দিচ্ছি।
- থাক থাক। বেঁচে থাকো মা থুক্কু বউ।
- টাকা দেন।
- পকেট নাই।
- মিথ্যুক ব্যাডা।
- টাকা দিয়ে কি করবে?
- আচার খাবো।
- আচার ব্যবহার শিখার জিনিস, খাওয়ার জিনিস না।
- এ আচার সেই আচার না।
-ও!
- টাকা দেন না হলে আমি ঘুমিয়ে যাবো।
- তোমার কি মনে হয় আমি নৃত্য করবো?
-নৃত্য করতে হবেনা। আমি এখন চিপস খাব।
-এমা! এত রাতে চিপস কনে পামু?
-যেখান থেকে পারেন নিয়ে আসুন, তারপর
চিপস খেতে খেতে গল্প করবো।
-কি! বিয়ের আগে কয়টা প্রেম করছো সেই
গল্প নাকি?
- আনবেন কিনা বলেন! নয়ত আমি
কান্না করুম।
-কান্না করতে হবেনা, আমি আনতে যাচ্ছি
চিপস নিয়ে এসে দেখি শালি রুমের দরজা বন্ধ
করে দিয়ে ঘুমাচ্ছে, আর খোলেনা
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আমি ঘাটের
নিচে পড়ে আছি।
পকেটে হাত দিয়ে দেখি দশটা টাকা ছিল ইঁন্দুরে
পকেটে কেটে নিয়া গেছে
ঘাটের দিকে তাকিয়ে দেখি বউ নাই
অনেক খুঁজলাম, পরক্ষণে মনে পড়লো -শালার
আমি তো বিয়েই করিনি বউ আসবে
কোত্থেকে।
দূর্স্বপ্ন দেখেছি

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.