Ads

প্রশ্ন গর্ভবতী নারীর সঙ্গে কি কি করা উচিত না।

 উত্তরঃএকজন গর্ভবতী নারী তার শরীরের পরিবর্তনগুলো বুঝতে পারেন এবং সেটা সম্পর্কে খুব ভালোভাবেই জানেন। তাই কখনোই তার ক্লান্তি নিয়ে, তার অলসতা নিয়ে কোন ধরনের অভিযোগ করা উচিৎ নয় তবে অধিকাংশ পরিবারেই গর্ভবতীসহ অন্যান্য সদস্যরা এসব বিষয়ে তেমন সচেতন নন।

গর্ভবতীকে কোন বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে, গর্ভবতীর সঙ্গে কেমন আচরণ করতে হবে, কীভাবে গর্ভবতীকে রাখা উচিৎ এসব বিষয় নিয়ে অনেকেরই জানা নেই। ফলে দেখা যায়, গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্যহানি, অপরিপক্ক বাচ্চা প্রসব বা প্রতিবন্ধিত্ব নিয়ে বাচ্চার জন্ম হয়। তাই এগুলো থেকে রেহাই পেতে গর্ভবতী নারীর সঙ্গে যেগুলো কখনোই করা ঠিক নয়। 
গর্ভবতী হওয়ার পর তার খাবারের চাহিদা আগের চেয়ে বেশি। যেসব মজার খাবার আপনি খান সেগুলোও গর্ভবতী হওয়ার পর তার জন্য বরাদ্দ করে দিন। গর্ভবতী হলে খাবারের চাহিদা যেমন বাড়বে তেমন ওজনও বাড়বে। এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি শারীরিক প্রক্রিয়া। স্লিম ফিগারের স্ত্রীর ওজন বাড়ছে বরে তাকে কটুক্তি নয়। বেড়ে যাওয়া দৈহিক ওজনকে স্বাভাবিক ভাবেই মেনে নেয়ার অভ্যাস করতে হবে।
গর্ভবতীকে অস্থিরতা থেকে বের করে আনতে হবে। এসময় অযথা চিন্তা করাও তার জন্য ক্ষতিকর। খাওয়া এবং ঘুমের সঙ্গে অন্যান্য বিষয় ঠিক রেখে গর্ভবতীকে মানসিক প্রশান্তিতে রাখা উচিৎ।
রসবোধসম্পন্ন স্বামীদের জন্য গর্ভবতী স্ত্রী সহবাস বন্ধের খবরটি একটি দুঃসংবাদই বটে। তবু সন্তানের সুস্বাস্থ্যের জন্যই স্বামীকে এটুকু ছাড় দেয়া উচিৎ। সাময়িকভাবে এগুলোর স্থগিত সিদ্ধান্ত সন্তানের পুরো জীবনের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
স্বাভাবিক কারণেই গর্ভবতী নারীদের নানা সমস্যা থাকে। এসব সমস্যার কারণে পরিবারের সদস্যদেরও ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। এ সময় পরিবারের সবাইকে তাকে সাহায্য করতে হবে। এসব বিষয়ে গর্ভবতীকে তো নয়ই, অন্য কারো কাছেও অভিযোগ করার কোনো মানে হয় না।
গর্ভবতী নারীদের জন্য খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এটা অনেকেরই জানা। যখনই তার ক্ষুধা লাগবে, তখনই তাকে খাওয়াতে হবে। খাবার দিতে দেরি করা মানে গর্ভবতীর শারীরিক ক্ষতি। তাই গর্ভবতী থাকাকালীন খাবারের অভাব রাখা ঠিক নয়। আশপাশে সব সময় হালকা খাবার রাখতে হবে।
গর্ভবতী হওয়ার পর তার খাবারের চাহিদা আগের চেয়ে বেশি। যেসব মজার খাবার আপনি খান সেগুলোও গর্ভবতী হওয়ার পর তার জন্য বরাদ্দ করে দিন। গর্ভবতী হলে খাবারের চাহিদা যেমন বাড়বে তেমন ওজনও বাড়বে। এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি শারীরিক প্রক্রিয়া। স্লিম ফিগারের স্ত্রীর ওজন বাড়ছে বরে তাকে কটুক্তি নয়। বেড়ে যাওয়া দৈহিক ওজনকে স্বাভাবিক ভাবেই মেনে নেয়ার অভ্যাস করতে হবে।
গর্ভবতীকে অস্থিরতা থেকে বের করে আনতে হবে। এসময় অযথা চিন্তা করাও তার জন্য ক্ষতিকর। খাওয়া এবং ঘুমের সঙ্গে অন্যান্য বিষয় ঠিক রেখে গর্ভবতীকে মানসিক প্রশান্তিতে রাখা উচিৎ।
রসবোধসম্পন্ন স্বামীদের জন্য গর্ভবতী স্ত্রী সহবাস বন্ধের খবরটি একটি দুঃসংবাদই বটে। তবু সন্তানের সুস্বাস্থ্যের জন্যই স্বামীকে এটুকু ছাড় দেয়া উচিৎ। সাময়িকভাবে এগুলোর স্থগিত সিদ্ধান্ত সন্তানের পুরো জীবনের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
স্বাভাবিক কারণেই গর্ভবতী নারীদের নানা সমস্যা থাকে। এসব সমস্যার কারণে পরিবারের সদস্যদেরও ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। এ সময় পরিবারের সবাইকে তাকে সাহায্য করতে হবে। এসব বিষয়ে গর্ভবতীকে তো নয়ই, অন্য কারো কাছেও অভিযোগ করার কোনো মানে হয় না।
এই লিখাটি পড়ে আপনি যদি একটু হলেও উপকৃত হন, তবে লিখাটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের উপকৃত হবার সুযোগ করে দিন !

গর্ভবতীর খাবারগর্ভবতী নারীদের জন্য খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এটা অনেকেরই জানা। যখনই তার ক্ষুধা লাগবে, তখনই তাকে খাওয়াতে হবে। খাবার দিতে দেরি করা মানে গর্ভবতীর শারীরিক ক্ষতি। তাই গর্ভবতী থাকাকালীন খাবারের অভাব রাখা ঠিক নয়। আশপাশে সব সময় হালকা খাবার রাখতে হবে।
দৈহিক ওজন
মানসিক অবস্থা
রসবোধকে সাময়িক স্থগিত
অভিযোগ নয়
গর্ভবতী নারীরা স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে একটু বেশিই স্পর্শকাতর থাকেন। এ সময় তার এবং গর্ভের বাচ্চার সুস্থতার জন্য যথেষ্ট সচেতনতা অবলম্বন করা উচিৎ। তবে অধিকাংশ পরিবারেই গর্ভবতীসহ অন্যান্য সদস্যরা এসব বিষয়ে তেমন সচেতন নন।
গর্ভবতীকে কোন বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে, গর্ভবতীর সঙ্গে কেমন আচরণ করতে হবে, কীভাবে গর্ভবতীকে রাখা উচিৎ এসব বিষয় নিয়ে অনেকেরই জানা নেই। ফলে দেখা যায়, গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্যহানি, অপরিপক্ক বাচ্চা প্রসব বা প্রতিবন্ধিত্ব নিয়ে বাচ্চার জন্ম হয়। তাই এগুলো থেকে রেহাই পেতে গর্ভবতী নারীর সঙ্গে যেগুলো কখনোই করা ঠিক নয়। জেনে নিন
গর্ভবতীর খাবার
দৈহিক ওজন
মানসিক অবস্থা
রসবোধকে সাময়িক স্থগিত
অভিযোগ নয়

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.